আগুন লেগেছে মহেশতলায় এক রাসায়নিক কারখানায়।আসে পাসে আরও কারখানা থাকায় প্রতিবেশিদের আশংখা ছড়িয়ে যেতে পারে আগুন টি।
ঘটনা টি ঘটে মঙ্গলবার ২০ জুলাই, মহেশতলা এলাকার এক রাসায়নিক কারখানার। স্থানিয় সূত্রে জানা গিয়েছে রাসায়নিক ভর্তি একটি ড্রাম বিস্ফোরণ হয়ার ফলে আগুন লাগে ওই কারখানা টি তে। ওই ড্রামে কোনো রকম দাহ্য রাসায়নিক থাকার ফলেই আগুন লাগে সেখানে।
আজ সকালে যখন ওই ঘটনা টি ঘটে তখন চোখ পড়ে স্থানিয়দের, তারা লখ্য করে দেখেন মহেশতলার ওই কেমিক্যাল গোডাউন থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে। কিছুক্ষনের মধ্যে এক রাশ কালো ধুঁয়া তে ছেয়ে জায় পুরো এলাকা।সাথে সাথে খবর দেওয়া হয় দমকল বাহিনী কে, খবর পেয়েই প্রথমে আসে ৪ টি ইঞ্জিন এবং পরিস্তিথি নিয়ন্ত্রনে আনতে পরে আবার আনা হয় ২ টি ইঞ্জিন।
সেই আগুনের কারনে আহত হন প্রায় ৬ জন তবে আহতের সংখ্যা বাড়তেও পারে বলে আশংখ্যা দমকল বিভাগের। আহত দের উদ্ধার করে ধ্রুত নেওয়া হয় নিকটবর্তি সরকারি হাসপাতালে। স্থানিয়রা ড্রামের বিস্ফোরণ কেই আগুন লাগার কারন বললেও এই বিষয়ে তেমন কিছুই বলেননি পুলিশ অথবা দমকল।
মহেশতলার এই অগ্নিকান্ড নিয়ে বাড়ছে উদ্বেগ শত চেষ্টার পরও নিয়ন্ত্রনে আনা জাচ্ছে না আগুন। এই আগুন যেন দাও দাও করে আরও বেড়েই চলেছে। তবে আগুন নেভানোর চেষ্টা চালিয়ে জাচ্ছে দমকল বাহিনী। তারা জানিয়েছে শুধু মাত্র জল দিয়ে মোটেই দমানো জাচ্ছে না এই আগুন। তাই আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে তারা করছেন ফোমের ব্যাবহার।
ঘটনা স্থলে মোট ৬ টি ইঞ্জিন মিলে জলের সাহায্যে আগুন নিয়ন্ত্রন করতে পারছিল না অবশেষে দমকল বাহিনী সিধান্ত নেন ফোম দিয়ে আগুন কে নিয়ন্ত্রন করার। এতে অবশ্য স্থনিয়রা বলেন ” আমরা প্রথমেই বলেছিলাম এই আগুন ফোমের দ্বারা নেভাতে হবে, কিন্তু দমকলের কর্মিরা আমাদের কথা কর্নপাত করেননি।নাহলে আগুন এত বেশি ছড়াত না”
অবশেষে বহু ঘন্টার চেষ্টার পর আগুকে নিয়ন্ত্রনে আনা হয়েছে। তবে দুঃখজনক বিষয় হল বেশ দির্ঘ সময় ধরে বেড়েই চলেছে কলকাতা ও তার নিকট বর্তী অগ্নিকান্ড তবে কি সতর্কতা তে থেকে জাচ্ছে কন রকম ফাঁকি!