গতকাল রাজ্যসভায় বাদল অধিবেশনের মিটিং এর সময় কেন্দ্রীয়মন্ত্রী আশ্বিনী বৈষ্ণের হাত থেকে বক্তৃতার কাগজ কেঁড়ে ছিঁড়ে ফেলে দেন তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন। এই নিয়ে শুরু হয় অভি্যোগের পালা ছড়িয়ে পড়ে বিরোধিতার পরিবেশ।
গতকাল ঘটা এই ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা তৃনমূল সাংসদ শান্তনু সেনের বিরুদ্ধে চেয়ারম্যানের কাছে সাস্পেন্ডের আর্জি জানায় । আজ তার ফয়শালা হয়েছে আগামি ১৩ই অগাস্ট অবধি চলবে বাদল অধিবেশনের দিন গুলি, আর ততদিনের জন্য সাস্পেন্ড করা হয়েছে তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন কে।
শুক্রবার সকালে রাজ্যসভার নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল সাক্ষাৎ করেন বেঙ্কাইয়ার সঙ্গে সাথে উপস্তিথ ছিলেন সরকার পক্ষের সরকারি দলের নেতা আব্বাস নকভি ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ভি মুরলীধরন।
এর পর অধিবেশন শুরু হলে অগনতান্ত্রিক ও অসাংসদিয় আচরনের জন্য অভিযুক্ত সাংসদ শান্তনু সেন কে বাদল অধিবেশনের শেষ দিন অবধি বহিষ্কার করার সিধান্ত নেন বেঙ্কাইয়া। তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেনের সাস্পেন্ডের কথা সোনার পর প্রশ্ন তোলেন তৃণমূল রাজ্যসভার নেতা ডেরেক ও’ব্রায়েন। তার বক্তব্য হল বৃহস্পতিবার ঘটে যাওয়া ঘটনার পর বিজেপি নেতা হারদীপ সিং পুরী নিজের চেয়ার ছেড়ে চড়াও হন শান্তনুর বিরুদ্ধে। কিন্তু সেই বেলা কেন তারা ছাড় পেয়ে গেলেন?
শুক্রবারও বিরোধি নেতার হট্টগোলে পিছাতে হল বাদল অধিবেশনের মিটিং টি।