ঘটনা টি ঘটে ১ জুলাই বৃহস্পতিবার পূর্ব বর্ধমান জেলার বেলকাশ গ্রাম পঞ্চায়েতের শাহেরা পারা এলাকায়। পাওয়া যায় অজ্ঞাত পরিচয় এক যুবতীর অর্ধনগ্ন দগ্ধ মৃত দেহ। মুখ পুড়ে যাওয়ার ফলে এখন চেনা যায়নি সেই যুবতি কে। ওই এলাকার দামোদর নদের ধারে এক ঝোপ থেকে উদ্ধার হয় মৃতদেহ টি। মৃতদেহের পাস থেকে পাওয়া যায় একটি কেরোসিন তেলের বোতল ও দেশলাই।
বৃহস্পতিবার সকালে সেখান কার এক স্থনিয় বাসিন্দা যখন সেই যায়গায় যান তখন তার চোখে পড়ে ওই লাশ টি। লাশ টি দেখার পর তিনি আশে পাশে সকল কে ডাক দেন। সেখানে মানুষের ভিড় জমা হয়। খবর দেওয়া হয় বর্ধমান থানায়। ঘটনা জানতে পেরেই ছুটে আসেন বর্ধমান থানার পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে খবর মৃতার গলায় ওড়নার ফাঁস ছিলো। পুলিশ ও সেখান কার স্থানিয় বাসিন্দারা অনুমান করছেন ওই যুবতি কে প্রথমে ধর্ষন করে গলায় ফাঁস দিয়ে হত্যা করার পরেই তাকে এই এলাকায় এনে মৃত দেহ পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়। তবে পুলিশ অফিসার রা এই ঘটনা খতিয়ে দেখার সিধান্ত নিয়েছেন।
ঘটনার তদন্তে- পূর্ব বর্ধমান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার- কল্যাণ সিংহ রায়, ডি.এস.পি- সৌভিক পাত্র, এস.ডি.পি.ও-আমিনুল ইসলাম খান, আই. সি-পিন্টু সাহা সহ বর্ধমান থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী।