কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় বিজেপির রদ বদল নিয়ে কটাক্ষ করেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। এই দিন বিজেপির পদক্ষেপ নিয়ে সমালচন করেন তিনি। মোদীর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা ইস্তেফা দিলেন বাংলার দুই সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় ও দেবশ্রি চৌধুরি।
আসলে সইচ্ছায় ইস্তেফা দিয়েছে এতা না বলে বরং বলা যেতেই পারে তাদের ইস্তিফা দিতে বলা হয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব থেকেই।
এই নিয়ে সাংবাদিকেরা মুখ্যমন্ত্রী কে প্রশ্ন করলেও তিনি স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দেন কি কারনে ম্মন্ত্রী সভায় রদবদল হচ্ছে তা আমি জনি না । সেটা তাদের ব্যাক্তিগত ব্যপার। বিনাশ কালে বুদ্ধি নাশ হয় বিজেপি ঠিক তাই হয়েছে। আজ থেকে নয় বিজেপি প্রথম থেকেই এরকম।তবে ২ বছর ধরে যারা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলে এসেছিলেন ইস্তেফা দিতে হয়েছে তাদের।
বাবুল সুপ্রিয় অ দেবশ্রি চৌধুরির ইস্তেফা দেওয়ার পর এই বার বাংলায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় ঠেক পাবেন আর ৪ জন নিশীথ প্রামানিক এবং শান্তনু ঠকুরের জায়গা বিজেপির মন্ত্রিত্বসভায় থাকলেও পিছিয়ে যাননি জন বার্লা ও সুভাষ সরকার।
গত বুধবার বিধানসভায় সাংব্দিক দের সাথে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির এই রদবদলের প্রসঙ্গে বলেন এতে শুধু বিজেপির লাভ থকতে পারে মানুষের কোনো লাভ নেই এতে।
বিজেপির মন্ত্রীসভাইয় রদবদল নিয়ে প্রশ্ন করলে মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন “কাকে মন্ত্রী করবে কাকে করবে না সেটা তাদের ব্যাপার”। কিন্তু আজ বাবুল খারাপ হয়ে গেল? শুনেছি ওই রাজবংশি মহিলা টাও খারাপ হয়েছে তাদের কাছে। তাকেও ইস্তিফা দিতে বলা হয়েছে সাংসদ থেকে।
বেশ কয়েক দিন আগে আলিপুরদুয়ারের বিজেপি সাংসদ জন বার্লা উত্তরবঙ্গ কে পৃথক রাজ্য বানানোর দাবি তোলে। এই প্রশঙ্গে পরে আবার এড়িয়ে যান গেরুয়া নেতৃত্বরা।
তবে সেই উত্তবঙ্গ কে পৃথক করার দাবি তে মোদীর মন্ত্রিত্বসভায় জায়গা পেতে পারেন তিনি।
তবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন বিনাশ কালে মানুষ ঠিক এরকম শক্তি খোজে বিজেপে চিরকাল থেকে বিচ্ছিন্নতা বাদী। এদের দারা কোনো কাজ হবে না।
তবে জোর করে কাউকে ইস্তেফা দেওয়ানো টা কত টা ঠিক তা হয়ত জনগন বুঝতে পারবে।